ইউটিউব থেকে আয় করার ১২টি সেরা উপায় - ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় আপডেট তথ্য
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় থেকে শুরু করে ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম করার যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কাজেই, আজকে এই আর্টিকেলটি আমাদের প্রত্যেকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট থেকে তথা ইউটিউব এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ইনকাম করার জন্য আমরা সকলেই চাই।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়
ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে আজকে আমাদের আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয়। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয় নিয়ে অনেক প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন। কারণ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা দিতে চলেছি।
কাজেই, ইউটিউব থেকে টাকা ইনকামের আগ্রহ থাকলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আজকের এই আলোচনাটি শুরু করা যাক। ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার বেশ কিছু উপায় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলোঃ
ভিডিও ভিউ থেকে আয়ঃ ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে এটা আমরা সকলেই জানি। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলে আপনি প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন যে ভিডিও গুলো দিবেন সেই ভিডিওগুলোর ভিউ থেকে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আপনাকে নির্দিষ্ট একটি টাকা পেমেন্ট করবে। অর্থাৎ আপনি আপনার ভিডিও কনটেন্ট এর ভিউ এর জন্য ইউটিউব এর কাছ থেকে টাকা পাবেন। এটি ইউটিউব থেকে আয় করার প্রথম উপায়।
ভিডিওতে এড দেখানোর মাধ্যমেঃ ইউটিউব এর শর্তসাপেক্ষে আপনি যদি গুগল এডসেন্স পান তাহলে আপনার ভিডিওতে আপনি অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এটি মূলত গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম। অর্থাৎ আপনি যদি অনেক কোয়ালিটি পূর্ণ ভিডিও তৈরি করেন এবং আপনার ভিডিওতে প্রচুর ভিউ আসে তবে ভিডিওর শুরুতে, মাঝে মাঝে এবং ভিডিওর শেষে বিভিন্ন ধরনের অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এটিও ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় এর মধ্যে অন্যতম।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করেঃ ইউটিউব থেকে আপনি আপনার ভিডিওর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম করতে পারবেন। আপনার ভিডিও ডেসক্রিপশন এ কোন পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিংক দিয়ে রাখবেন এবং ভিডিওতে সেই বিষয়ে কিছু আলোচনা করবেন। তখন আপনার কাঙ্খিত ভিউয়ার্স যারা আছে তারা সেই লিংকে ক্লিক করে যদি সেই পণ্যটি কিনে থাকে তবে সেখান থেকে আপনি একটি কমিশন পাবেন। এভাবেই মূলত ইউটিউব থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজেই ভালো একটা এমাউন্ট জেনারেট করা সম্ভব। এটিও ইউটিউব থেকে ইনকামের আরেকটি উপায়।
স্পন্সরশিপ থেকে আয়ঃ ইউটিউব ভিডিওতে স্পন্সরশিপের মাধ্যমে খুব সহজেই টাকা আয় করা যায়। আপনার ভিডিও কনটেন্ট যদি অনেক কোয়ালিটি পূর্ণ হয়ে থাকে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যদি অনেক সাবস্ক্রাইবার হয়ে থাকে তবে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি তাদের পণ্য বা সেবার প্রচার এবং প্রসারের জন্য আপনার সাথে একটি চুক্তির মাধ্যমে টাকা দেবে। অর্থাৎ আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে স্পন্সরশিপ থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
ডোনেশন থেকে আয়ঃ ইউটিউব ভিডিওতে ডোনেশনের মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব। অর্থাৎ আপনি যদি ইউটিউবে নতুন কোন চ্যানেল খুলে থাকেন তবে সেখান থেকে যদি ভালো পরিমাণ আয় ইনকাম না হয় তবে ইউটিউবে ডোনেশনের মাধ্যমেও আয় করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ আপনার ফ্যান ফলোয়াররা আপনাকে কিছু অর্থ ডোনেট করবে যাতে করে আপনি আপনার ভিডিও তৈরি থেকে শুরু করে ইউটিউবে যাবতীয় প্রসেস গুলো চালিয়ে যেতে পারেন। অর্থাৎ ইউটিউবে ডোনেশনের মাধ্যমে ইনকাম করা সম্ভব।
পণ্য বিক্রয় করে আয়ঃ ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করেও ইনকাম করতে পারবেন। আপনার যদি কোন বিজনেস থেকে থাকে তবে ইউটিউব ভিডিওর মাধ্যমে সেই বিজনেস কে প্রমোট করা সম্ভব। পাশাপাশি আপনার বিজনেসের পণ্যগুলো আপনার কাঙ্খিত অডিয়েন্স এর কাছে তুলে ধরবেন এবং সেখান থেকে আপনার পণ্য বিক্রি হবে। পাশাপাশি ইউটিউব কে ব্যবহার করে আপনি পণ্য বিক্রয় করার মাধ্যমে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
চ্যানেল মেম্বারশিপ করে ইনকামঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে মেম্বারশীপ এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে খুব সহজেই ইনকাম করা যায়। কিছু ভিডিও আপনি ফ্রিতে দর্শকদের দেখাবেন এবং কিছু ভিডিও রাখবেন। আপনার ভিডিওটি যদি শিক্ষনীয় হয়ে থাকে তবে কাঙ্খিত দর্শকরা সেই ভিডিওটি টাকা পেমেন্টের মাধ্যমে আপনার থেকে কিনে নিবে পাশাপাশি আপনার চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারও বাড়বে। কাজেই, চ্যানেল মেম্বারশিপ এর মাধ্যমেও ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়। এটিও ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়।
ভিডিও লাইসেন্সিং করে আয়ঃ ইউটিউব এ আপনার ভিডিও যদি অনেক ভাইরাল হয়ে যায় তবে বিভিন্ন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম আপনার ভিডিওকে স্ট্রিম করার জন্য আপনাকে অতিরিক্ত টাকা পেমেন্ট করবে। আর এভাবেই ভিডিও লাইসেন্সিং এর মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
ইউটিউব প্রিমিয়াম ব্যবহার করে আয়ঃ ইউটিউবে আপনার ভিডিওগুলো থেকে যখন আয় ইনকাম শুরু হবে তখন আপনি ইউটিউব প্রিমিয়ামে সাইন আপ করতে পারবেন। এই ফিচারটি ব্যবহার করার ফলে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে। এই ফিচারে আপনার সাবস্ক্রাইবাররা চাইলে অতিরিক্ত টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপনবিহীন কোন ভিডিও দেখতে পারবে। কাজেই, ইউটিউবের এই নতুন ফিচারে আপনার সাবস্ক্রাইবার এর কাছে থেকে টাকা ইনকামের আরেকটি পথ উন্মুক্ত করেছে।
ব্র্যান্ডিং প্রোমোশন থেকে আয়ঃ অন্যের ব্র্যান্ডকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে প্রমোশন করে সেই ব্র্যান্ড কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আপনি আলাদাভাবে একটি ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন। এর জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওগুলোতে যথেষ্ট ভিউ এবং অনেক বেশি সাবস্ক্রাইবার থাকতে হবে। মোটকথা, অন্যের কোন ব্র্যান্ড আপনি প্রমোশন করে দিয়ে সেখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। মূলত আপনার যেকোনো একটি ভিডিওতে সেই ব্র্যান্ড সম্পর্কে আলোচনা করবেন এবং প্রমোশন করে দিবেন। তাহলে সেই কর্তৃপক্ষ আপনাকে পেমেন্ট করবে। এভাবেই ইউটিউবকে কাজে লাগিয়ে ব্র্যান্ডিং প্রমোশন করে আয় করা সম্ভব।
বিজনেস মার্কেটিং করে আয়ঃ আপনি ইউটিউবকে কাজে লাগিয়ে নিজের বিজনেসকে অন্যের কাছে খুব সহজেই প্রমোট করতে পারবেন। আর নিজের ব্যবসাকে সামনে এগিয়ে নিতে পারবেন। যার ফলে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি পাবে। এভাবেও মূলত বিজনেস মার্কেটিং এর দ্বারা ইউটিউব থেকে আয় করা যায় অনায়াসেই। এটিও ইউটিউব থেকে আয় করার আরেকটি উপায়।
ফেসবুক মার্কেটিং করে ইনকামঃ আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিওগুলো নিয়ে ফেসবুকে মার্কেটিং করার মাধ্যমেও সেগুলোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। মানে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও ফেসবুক পেজে আপলোড করার মাধ্যমে পাশাপাশি সেই ভিডিওগুলোতে এড দেখানোর মাধ্যমে খুব সহজেই আয় করা সম্ভব। এর জন্য আপনাকে ফেসবুক পেজটি মনিটাইজেশন করে নিতে হবে। তাহলে ভিডিও ভিউ থেকেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ টাকা দিবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন ইউটিউবের ভিডিওগুলো ফেসবুকে মার্কেটিং করেও আয় করা সম্ভব।
এতক্ষণ আপনাদের সাথে ইউটিউব থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করেছি। এখানে যে বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে তার সবগুলোই হলো ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়। আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা এই বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় নিয়ে এখন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের মাঝে অনেকে আছি যারা ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা তুলতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানিনা। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকে আমাদের এই আর্টিকেল রচনা। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যে বিষয়টা জেনে রাখা আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা তুলতে হয় এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
আমরা সকলেই জানি ইউটিউবে যারা ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর রয়েছে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ তাদেরকে ভিডিওর জন্য টাকা দিয়ে থাকে। এর জন্য ইউটিউবের নিয়মমাফিক এবং শর্তসাপেক্ষে আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজেশন করে নিতে হবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজেশন করার পরে আপনার ভিডিওর ভিউ সাপেক্ষে টাকা পাবেন। আর আপনার এই টাকাটি ১০০ ডলার হয়ে গেলে ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে সেই টাকাটি তুলে নিতে পারবেন।
ইউটিউব থেকে টাকা তোলার একটি সহজ উপায় হলো অনলাইন সেবা দিয়ে থাকে এরকম একটি ব্যাংক একাউন্ট। আপনার কাঙ্খিত সেই ইউটিউবের টাকাটি আপনার ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে আপনি নিজের হাতে নিতে পারবেন। বাংলাদেশে যেহেতু পেপালসহ আধুনিকতম সার্ভিস ব্যবস্থা চালু নেই সেক্ষেত্রে ইউটিউব থেকে টাকা তোলার একমাত্র উপায় হচ্ছে নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট। অর্থাৎ গুগল এডসেন্সের সাথে আপনার নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করতে হবে।
সেই ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় পরে আপনি ইউটিউবের টাকাটি পেয়ে যাবেন। ইউটিউব থেকে টাকা তোলার জন্য ব্যাংক একাউন্ট ছাড়া কোন উপায় নেই। কাজেই, বুঝতেই পারছেন ইউটিউব থেকে টাকা তোলার জন্য অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো ব্যাংক তথা অনলাইন সেবামূলক ব্যাংকে একাউন্ট খুলে রাখতে হবে। কারণ আপনার ইউটিউব এর টাকাটি এই ব্যাংকে এসে জমা হবে। গুগলের যাবতীয় শর্তসাপেক্ষে আপনি যদি আপনার নির্দিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করেন তাহলে সেই ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে যে আয় করেছেন সেই টাকাটি অনায়াসেই তুলতে পারবেন।
তাহলে বোঝাই যাচ্ছে যে, ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় হলো ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা ইউটিউব থেকে কিভাবে টাকা তুলতে হয় এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম
ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম কিভাবে করতে হয় আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকি। ভিডিও শেয়ারিং সাইটের মধ্যে ইউটিউব অত্যন্ত জনপ্রিয়। সম্প্রতি ইউটিউবে নতুন আপডেট অনুযায়ী ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকামের ঘোষণা দিয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে যারা ইউটিউব কন্টেন্ট ক্রিয়েটর রয়েছেন তাদের আয় ইনকামের সম্ভাবনা আরো বেড়ে গিয়েছে। ইউটিউব শর্টস থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে ইউটিউবের দেওয়া নির্দিষ্ট শর্তগুলো পূরণ করতে হবে।
তবেই আপনি ইউটিউব শর্ট থেকে খুব সহজেই টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। ইউটিউব শর্টস ভিডিও থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে অবশ্যই মনিটাইজেশন করে নিতে হবে। ইউটিউব শর্টস ভিডিও থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ৯০ দিনের মধ্যে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ১০ মিলিয়ন ভিউ নিয়ে আসতে হবে।
তাহলে আপনি ইউটিউব শর্টস মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। মনিটাইজেশন হয়ে যাওয়ার পরে ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম করতে পারবেন। উপরোক্ত এই শর্তগুলো পূরণ সাপেক্ষে আপনি ইউটিউব শর্ট ভিডিও থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ইউটিউব শর্টস থেকে ইনকাম করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনার এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম
ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জিজ্ঞাসা করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন। আপনি ইউটিউবে নিজস্ব ভিডিও না বানিয়েও অন্যের ভিডিও নিয়ে কাজ করেও ভালো একটা রেভিনিউ জেনারেট করতে পারবেন। অন্যের ভিডিও গুলোর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অংশ কেটে এবং সেগুলো ভালোভাবে এডিট করে কপিরাইট মুক্ত মিউজিক ব্যবহার করে সেগুলো ইউটিউবে আপলোড করলে সেখান থেকে আপনার ইনকাম জেনারেট হবে।
আর এই কাজগুলো করার জন্য আপনাকে একজন প্রফেশনাল লেভেলের ভিডিও এডিটর হতে হবে। কারণ অন্যের ভিডিও নিয়ে কাজ করলে এবং সেগুলো যদি ভালোভাবে এডিট করতে না পারেন তাহলে কপিরাইট স্ট্রাইক আপনার ভিডিওতে দেওয়া হতে পারে। পাশাপাশি ইউটিউব কর্তৃপক্ষ আপনার চ্যানেলটি ব্যান করে দিতে পারে। আবার ইউটিউবে অন্যের ভিডিও নিয়ে কাজ করলে ইনকাম হবে ঠিকই কিন্তু আপনার ইনকামের অর্ধেক প্রফিট ভিডিওর মূল মালিককে দিয়ে দিতে হবে।
তার মানে হল আপনার আপলোডকৃত ভিডিওতে যে টাকা হবে তার অর্ধেক টাকা ভিডিওর মূল মালিককে দিতে হবে। তাছাড়া বর্তমান সময়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখেও ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। এটিও হতে পারে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম। কাজেই, ইউটিউবে নিজের ভিডিও না বানিয়ে অন্যের ভিডিও থেকেও ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ভিডিও না বানিয়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি এই বিষয়টি আপনারা বুঝেছেন।
ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল
ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল? আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে জানিনা। ইউটিউব থেকে ইনকাম হালাল না হারাম তা নির্ভর করবে আপনার নিজস্ব কার্যকলাপের উপর। হ্যাঁ সত্যিই তাই। ইউটিউব ভিডিওতে ভিউ হওয়ার পাশাপাশি গুগল এডসেন্স অর্থাৎ এড দেখানোর মাধ্যমেও ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে। এখন এই অ্যাড যদি অনেক ভালো হয়ে থাকে কিংবা ইসলাম ধর্মের বিরুদ্ধে কোন কিছু না হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ইউটিউব থেকে ইনকাম হালাল।
কিন্তু আবার যদি আপনার এই এডটি কোন অশ্লীলতার ছবি হয়ে থাকে কিংবা খারাপ কোন ছবি হয়ে থাকে যেটা ইসলাম ধর্মের পুরোপুরি বিপরীত তাহলে এরকম ইনকাম হারাম হয়ে যাবে। কাজেই, অ্যাড দেখানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই ইসলাম ধর্মে জায়েজ আছে এরকম অ্যাড দেখানো উচিত। তবে সেখান থেকে যে ইনকাম হবে সেটি অবশ্যই হালাল হবে। আবার আপনি যে কনটেন্ট গুলো তৈরি করবেন তা যেন অবশ্যই শিক্ষনীয় হয়। আপনার ভিডিওটি দেখে মানুষ যেন কিছু শিখতে পারে অবশ্যই এরকম ভিডিও তৈরি করবেন।
ইনকামটি হালাল করার জন্য অবশ্যই বিভিন্ন পণ্য বা ইসলাম ধর্মের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ এরকম অ্যাড দেখাবেন। তবে এখান থেকে যে ইনকাম হবে সেটি অবশ্যই হালাল হবে। আর উল্টোপাল্টা কোন ছবি কিংবা কোন বিজ্ঞাপন যদি দেখান যেটা ইসলাম ধর্মের সাথে কোনভাবেই যায় না তাহলে এখান থেকে যদি ইনকাম হয় তবে পুরোটাই হারাম হবে। এখন নিশ্চয়ই ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল? এই বিষয় নিয়ে আপনার মনের ধারণা খোলাসা হয়েছে। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনাকে ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল? এই বিষয় সম্পর্কে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়
ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় আমরা অনেকেই এরকম প্রশ্ন করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এই প্রশ্নের উত্তর পাবেন। আমরা অনেকেই রয়েছি যারা ইউটিউব থেকে কি পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয় নিয়ে জিজ্ঞাসা করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয়ে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবেন। তাহলে চলুন আজকের মূল আলোচনাটি শুরু করা যাক।
ইউটিউব থেকে আয় মূলত নির্ভর করে আপনার ভিডিও কন্টেন্টের ধরন এবং সাবস্ক্রাইবার এর ওপর। আপনার ভিডিও যদি অনেক কোয়ালিটি পূর্ণ হয়ে থাকে যেটা অনেক মানুষ ভিউ করে এরকম ভিডিও থেকে আপনার ইনকাম অনেক বেশি হবে। আবার যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্যা অনেক বেশি থাকে তাহলে সেখান থেকে অনেক ভিউ হবে যার ফলে ইউটিউব থেকে আপনার ইনকাম বেশি হবে। তাহলে এতক্ষণ এটা পরিষ্কার হলো যে ইউটিউবে আপনার ভিডিও যত বেশি ভিউ হবে তত বেশি ইনকাম হবে। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন টাকার পরিমাণ নেই।
এমনও ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর রয়েছে যারা শুধুমাত্র ইউটিউব থেকে প্রতি মাসে কোটি টাকারও বেশি ইনকাম করে। মূলত ইউটিউব থেকে মাসে যে টাকাটি ইনকাম করা যায় তা কোন নির্দিষ্ট নয়। আপনি ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে থাকলে আপনার ইনকাম প্রতিনিয়তই বাড়তে থাকবে। তবে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ প্রতি এক হাজার ভিউ এর জন্য ১ ডলার থেকে শুরু করে ২৫ ডলার পর্যন্ত দিয়ে থাকে। যদিও এই তথ্যটি নির্দিষ্ট নয়। কারণ আপনার ভিডিও যদি আমেরিকা অথবা ইউরোপের দেশগুলোতে ভিউ বেশি হয় তবে এর থেকেও অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আমরা সকলেই মিস্টার বিস্ট নামে ইউটিউব চ্যানেলের ব্যাপারে জানি। এই চ্যানেলে এত বেশি সাবস্ক্রাইবার এবং ভিডিওগুলো এত বেশি ভিউ হয় যে প্রতিবছর প্রায় ৬০০ কোটি টাকা ইনকাম করে থাকে শুধুমাত্র ইউটিউব থেকে। তাহলে বুঝতেই পারছেন প্রতি মাসে প্রায় দুই কোটি টাকার কাছাকাছি ইনকাম করে শুধুমাত্র ইউটিউব থেকে। কাজেই, ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় এই সংখ্যাটি কোন নির্দিষ্ট নয়।
আপনি ইউটিউব থেকে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর সেটি করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কোয়ালিটি পূর্ণ ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং আপনার সাবস্ক্রাইবার অনেক বেশি হতে হবে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ইউটিউব থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায় এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনারা এই বিষয় সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা
ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানি না। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো। মূলত ইউটিউব বিভিন্ন ভিডিওর ভিউ এর উপর ভিত্তি করে টাকা দিয়ে থাকে। লং ভিডিও ভিউয়ের জন্য একরকম টাকা প্রদান করা হয়। আবার শর্ট ভিডিও ভিউয়ের জন্য আরেক রকম টাকা প্রদান করা হয়। আবার আপনার ভিডিওগুলো কোন দেশ থেকে বেশি দেখা হয় তার ওপর ভিত্তি করেও এই টাকার কম বেশি হয়ে থাকে।
ভিডিওর কোয়ালিটি অনুযায়ী এই টাকারও কম বেশি হয়ে থাকে। সাধারণত ইউটিউব ভিডিও প্রতি ১ হাজার ভিউয়ের জন্য ১ ডলার থেকে শুরু করে ২৫ ডলার কোন কোন ক্ষেত্রে এর থেকে বেশিও টাকা দেওয়া হয়ে থাকে। আশা করছি আপনারা ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা? এই বিষয়ে কিছুটা বুঝেছেন। আপনার ভিডিও যদি আমেরিকা, ইংল্যান্ড এবং ইউরোপের দেশগুলো থেকে অনেক বেশি ভিউ হয় তবে আপনি খুব সহজেই অনেক বেশি টাকা পাবেন। তবে বিভিন্ন কারণে এই টাকার কম বেশি হতে পারে।
আবার বিভিন্ন জনের ভিডিওতে ভিউ প্রতি টাকার পরিমানও ভিন্ন হতে পারে। এটি একান্তই নির্ভর করে আপনার ভিডিও কতটা কোয়ালিটি পূর্ণ এর পাশাপাশি আপনার ভিডিওতে কেমন রিচ হয়েছে, এনগেজমেন্ট হয়েছে কিংবা আপনার ভিডিওগুলো কোন দেশ থেকে বেশি দেখা হয়েছে তার ওপর। তাহলে বুঝতেই পারছেন এতসব কারণ থাকার কারণে বিভিন্ন ভিডিওতে ভিউ প্রতি বিভিন্ন রকম টাকা দিয়ে থাকে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনাদের ইউটিউবে কত ভিউতে কত টাকা এই বিষয় সম্পর্কে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
ইউটিউব থেকে আয় নিয়ে এক কথায় কিছু উত্তর (FAQ)
গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হালাল না হারামঃ গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম হালাল না হারাম তা নির্ভর করবে আপনি আপনার চ্যানেলে কি রকম অ্যাড দেখাবেন তার ওপর। আপনি যদি ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক এবং ইসলাম ধর্মের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ কোন খাবার কিংবা কোন পণ্য এই সংক্রান্ত অ্যাড দেখান তবে সেখান থেকে যে ইনকাম হবে সেটা হবে হালাল। আর এর বিপরীত কোন কিছু যদি করেন অর্থাৎ কোন খারাপ অ্যাড দেখান তবে সেখান থেকে যে ইনকাম হবে সেটি হবে হারাম।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়মঃ ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম এর মধ্যে যে বিষয়টি রয়েছে সেটি হল গুগল অ্যাকাউন্ট। আপনি আপনার গুগল একাউন্টে সাইন ইন করে ফ্রিতেই একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলটিকে ভালোভাবে কাস্টমাইজ করে সেখান থেকে আই ইনকাম শুরু করতে পারেন। ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম হলো দুইটি। যথাঃ একটি পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল এবং অন্যটি ব্র্যান্ড ইউটিউব চ্যানেল। তবে ব্র্যান্ড ইউটিউব চ্যানেলটি ভালো হবে।
ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কত টাকা লাগবেঃ ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কত টাকা লাগবে? আমরা অনেকেই এই বিষয়টি জিজ্ঞাসা করি। আলোচনার শুরুতেই বলে রাখি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কোন টাকা পয়সা লাগে না। ইউটিউব চ্যানেল খুলতে লাগে শুধু একটি জিমেইল তথা গুগল অ্যাকাউন্ট। একটি জিমেইল একাউন্টের মাধ্যমেই সেই জিমেইলের অধীনে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট করতে পারবেন।
কোন কোন ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন পাবে নাঃ কোন কোন ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন পাবে না চলুন এই ব্যাপারে জেনে আসি। যে ইউটিউব চ্যানেল গুলোর ভিডিও কপিরাইট রয়েছে কিংবা অন্যের ভিডিও চুরি করে এডিট না করেই নিজের নামে চালিয়ে দেয় এরকম ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন পাবে না। ইউটিউবে মনিটাইজেশন পাওয়ার জন্য কনটেন্ট গুলো অবশ্যই ইউনিক হতে হবে। তাছাড়া গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ করে এরকম ইউটিউব চ্যানেলেও মনিটাইজেশন কখনোই পাবে না।
শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়
সুপ্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের ইউটিউব থেকে আয় করার উপায় এবং ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায় এর পাশাপাশি ইউটিউব থেকে কিভাবে আয় করব এই বিষয়গুলো নিয়ে যাবতীয় এবং বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই আর্টিকেলে অত্যন্ত সহজ এবং সাবলীল ভাষায় ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় সংক্রান্ত বিষয়াদি বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আমি আশা করছি আপনি বিষয়গুলো ভালোমতো বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।
এরপরেও যদি আপনার কোথাও বুঝতে কোন অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে আমাকে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব আপনার সমস্যার সমাধান করার জন্য। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার এতটুকুও উপকার মনে হয়ে থাকে তাহলে আপনার বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করতে অবশ্যই ভুলবেন না। তাদেরকেও অনলাইন থেকে তথা ইউটিউব এর মাধ্যমে আয় সহ আরো যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন আপনার একটি শেয়ারের মাধ্যমে।
তাদেরও বিষয়টি জেনে থাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। কারণ বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে অনলাইন থেকে ইনকাম করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই সংক্রান্ত বিভিন্ন আপডেট এবং সঠিক তথ্য সবার আগে জানতে চাইলে এই ওয়েবসাইটটি (M.F. Hossain) নিয়মিত ভিজিট করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। এর পাশাপাশি এই ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন এবং ব্যক্তিগতভাবে আমাকে সাপোর্ট দিন। যাতে করে আমি উৎসাহিত হয়ে আপনাদের সামনে আরো নতুন কোন বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারি।
আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করি আপনাদের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরতে এবং মানুষের কাছে সঠিক তথ্যটি পৌঁছে দিতে। তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনার এখানেই ইতি টানছি। পরবর্তীতে কথা হবে আবার কোন নতুন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এই কামনাই করি। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য মহান আল্লাহর নিকট দোয়া করবেন আমি যেন আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারি। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
Please comment in accordance with the policy of the 'M.F. Hossain' website. Each comment is reviewed;
comment url