Seo শিখে কিভাবে আয় করবো ০৯টি উপায় - এসইও শিখতে কতদিন লাগে বিস্তারিত জানুন
Seo শিখে কিভাবে আয় করবো এই নিয়ে আপনারা নিশ্চয়ই জানতে আগ্রহী। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এসইও শিখে আয় করতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে এই বিষয় সহ এসইও শিখতে কতদিন লাগে তা জানার পাশাপাশি Seo শিখতে কি কি লাগে এই বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।
কাজেই, আজকের এই আর্টিকেলটি আমাদের সকলের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিশেষ করে যারা এসইও নিয়ে কাজ করতে চাই এবং ক্যারিয়ার গড়তে চাই তাদের জন্য এই আর্টিকেলটি খুবই উপকারী হবে। চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিত জেনে আসি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ Seo শিখে কিভাবে আয় করবো
Seo শিখে কিভাবে আয় করবো
Seo শিখে কিভাবে আয় করবো এটি আজকে আমাদের আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয়।
আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা এসইও শিখে কিভাবে ইনকাম করব এই বিষয় নিয়ে
প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এসইও শিখে আয় করা যায়
কিভাবে তা জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে Seo
শিখে কিভাবে আয় করবো এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। বর্তমান সময়ে
এসইও যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আমরা সকলেই কমবেশি জানি।
এসইও শিখে আপনি বিভিন্ন ভাবে আয় করতে পারবেন। প্রথমত, আপনার যদি একটি ওয়েবসাইট
থাকে তাহলে সেই ওয়েবসাইটকে এসইও করার মাধ্যমে গুগলে র্যাঙ্ক করাতে হবে। কারণ
ওয়েবসাইট থেকে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করার জন্য ওয়েবসাইট গুগলে
র্যাংক করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে আপনি এসইও শিখে নিজের ওয়েবসাইটের
আর্টিকেল গুগলে র্যাংক করানোর মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারবেন। এটি এসইও শিখে আয়
করার প্রথম উপায়।
আবার আপনি চাইলে অন্যের ওয়েবসাইট এসইও করে দেওয়ার মাধ্যমেও তার কাছ থেকে টাকা
নিতে পারবেন। এটিও আরেকটি উপায় এসইও শিখে ইনকাম করার জন্য। আশা করছি Seo শিখে
কিভাবে আয় করবো এই বিষয়টি আপনারা জানতে পেরেছেন। এছাড়াও আপনি অনলাইন বিভিন্ন
মার্কেটপ্লেস থেকেও এসইও সংশ্লিষ্ট কাজ করে টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। বর্তমান
সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে এসইও এর কাজ করে খুব সহজেই ভালো পরিমাণ আর্নিং
করা সম্ভব।
আবার আপনি যদি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারেন তবে এই আর্টিকেলটি বিক্রি
করেও খুব ভালো পরিমাণ আয় করা সম্ভব। কারণ আর্টিকেল তো কম বেশি সকলেই লিখতে পারে।
কিন্তু খুব কম সংখ্যকই ব্যক্তি রয়েছে যারা এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখতে পারে।
কাজেই, আপনি এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখে নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করার পাশাপাশি
আর্টিকেল বিক্রি করেও ভালো পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন। এটিও আরেকটি উপায় হতে
পারে SEO শিখে আয় করার জন্য।
আবার আপনি বিভিন্ন কোম্পানির হয়েও এসইও সংশ্লিষ্ট কাজ করে খুব সহজেই সেই
কোম্পানির থেকে টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন। এসইও শিখে আয় করার এটিও আরেকটি অন্যতম
উপায়। তাছাড়া এসইও শিখার মাধ্যমে লিংক বিল্ডিং করেও খুব সহজেই মাসে ভালো পরিমান
ইনকাম সম্ভব। এর পাশাপাশি এসইও শিখে ব্লগিং করার মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারবেন।
এটিও SEO শিখে ইনকাম করার অন্যতম একটি উপায়।
এতক্ষণ আপনাদের সাথে Seo শিখে কিভাবে আয় করবো এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলাপ
আলোচনা করলাম। আশা করছি এই আর্টিকেলটি থেকে আপনারা এসইও শিখে আয় করার বিষয়টি
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এসইও শিখতে কতদিন লাগে
এসইও শিখতে কতদিন লাগে আজকে আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আমাদের মাঝে
অনেকেই রয়েছে যারা এসইও শিখতে কতদিন সময় লাগে এই বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে
থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এসইও শিখতে কতদিন লাগে এই বিষয়
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যে বিষয়টা জেনে রাখা আমাদের জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা এসইও শিখতে কেমন সময়
লাগে তা জেনে নিই।
এসইও শিখতে কতদিন সময় লাগবে তা একমাত্র নির্ভর করবে আপনার উপর। হ্যাঁ, সত্যিই
তাই! কারণ সবার বোঝার ক্ষমতা সমান থাকে না। তবে ধারণা করা হয় যে, একদম প্রফেশনাল
লেভেলের এসইও শিখতে ৬ মাস থেকে ১ বছর কোন কোন ক্ষেত্রে ১৮ মাস পর্যন্তও সময়
লাগতে পারে। কারণ এসইওর অনেক বিষয় রয়েছে যে বিষয়গুলো শিখতে হলে অবশ্যই যথেষ্ট
প্র্যাকটিস এবং সময় দিতে হবে। তাহলে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন এসইও শিখতে কতদিন
লাগে এই বিষয়টি।
এসইও মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে। একটি হল অন পেজ এসইও, আরেকটি হলো অফ পেজ এসইও এবং
সর্বশেষ টেকনিক্যাল এসইও। এই বিষয়গুলো শিখতে হলে অবশ্যই আপনাকে মিনিমাম ১ বছর তো
সময় দিতেই হবে। এসইও শিখার পরে আপনাকে এগুলো আপনার ওয়েবসাইটে এসে যথেষ্ট
প্র্যাকটিস করতে হবে। অনেকের এর থেকে কম সময়ও লাগতে পারে। সেটি নির্ভর করবে
একান্তই আপনার ওপর। আবার অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় একদম ফুলফিল এসইও কোর্স শেষ
করতে ২ বছর সময় লাগছে।
তবে আমার বিশ্বাস আপনি যদি কঠোর পরিশ্রম করেন এবং এসইও নিয়ে সবসময় কাজ করে
থাকেন তবে এসইও এক্সপার্ট হতে আপনার ১ বছর সময় লাগতে পারে। আপনি যদি এক বছর এসইও
নিয়ে বিস্তারিত কাজ করেন তবে এক সময় আপনি এসইওতে এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। আর যারা
এসইওতে এক্সপার্ট তারা মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করে থাকে। এটা আমাদের সকলেরই জানা।
কাজেই, প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করতে চাইলে এক বছর সময় নিয়ে অবশ্যই এসইও
শিখাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তবে অনেক মেধাবী রয়েছে যারা ৬ মাসের মধ্যেও এসইও কোর্স কমপ্লিট করে ফেলে। আবার
অনেকে আছে যারা ২ বছরেও এসইও কোর্সটি শেষ করতে পারেনা। তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে,
এসইও শিখতে কতদিন লাগে তা নির্ভর করবে আপনার মেধা, প্র্যাকটিস এবং যথেষ্ট সময়
দেওয়ার উপর। আপনি যদি এসইও শিখার জন্য যথেষ্ট সময় দেন তবে খুব তাড়াতাড়ি আপনি
এসইও এক্সপার্ট হয়ে যাবেন। আশা করছি এই আর্টিকেল থেকে আমি আপনাদের এসইও শিখতে
কতদিন সময় লাগে এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত বোঝাতে পেরেছি।
Seo শিখতে কি কি লাগে
Seo শিখতে কি কি লাগে এখন আমরা এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব।
আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা এসইও শিখতে কি কি লাগে এই বিষয় সম্পর্কে
জিজ্ঞাসা করে থাকেন। তাদের উদ্দেশ্যেই আজকে আমাদের এই আর্টিকেল লেখা। আজকের এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা Seo শিখতে কি কি লাগে এই বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা
পাবেন বলে আমার বিশ্বাস। তাহলে চলুন এসইও শিখতে যে জিনিসগুলো লাগে সেগুলো
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি।
এসইও শিখার জন্য প্রথমত আপনার যেই জিনিসটি লাগবে সেটি হল একটি ডেস্কটপ, ল্যাপটপ
অথবা কম্পিউটার। কারণ একজন প্রফেশনাল লেভেলের এসইও শিখতে হলে অবশ্যই আপনার একটি
কম্পিউটার থাকা প্রয়োজন। কারণ এসইও শিখতে হলে এই বেসিক জিনিস গুলো আপনার থাকতেই
হবে। এরপর এসইও শিখতে যে জিনিসটি লাগবে সেটি হলো নিজের একটি ওয়েবসাইট। কারণ আপনি
এসইওতে যে বিষয়গুলো শিখবেন সেগুলো এসে নিজের ওয়েবসাইটে ইমপ্লিমেন্ট করতে হবে।
এখন আপনার যদি ওয়েবসাইটই না থাকে তাহলে এসইওর এই বিষয়গুলো কোথায় প্র্যাকটিস
করবেন তাই না? কাজেই, এসইও শিখতে হলে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইট থাকা লাগবে। আশা
করছি Seo শিখতে কি কি লাগে তা জানতে পেরেছেন। কম্পিউটার, ডেক্সটপ কিংবা ল্যাপটপ
এবং ওয়েবসাইট এই জিনিসগুলো থাকার পাশাপাশি আরেকটি জিনিস আপনার থাকতে হবে। সেটি
হলো মূল্যবান সময়। কারণ অনেকেই দেখা যায় আজকে এসইও শুরু করেই কিছুদিনের মধ্যেই
তার ফল পেতে আগ্রহী হয়।
এসইও কিন্তু মোটেও সেরকম জিনিস না। কারণ আপনি আজকে এসইও করলে এটি একদম কার্যকর
হতে অন্তত তিন মাস সময় লাগে। কাজেই, এসইও শিখতে হলে অবশ্যই যথেষ্ট সময়ও লাগবে।
এছাড়াও এসইও শিখতে হলে আপনার এসইও রিলেটেড বিভিন্ন পেইড এবং ফ্রি টুলস এর
প্রয়োজন হতে পারে। প্রয়োজন বোধে অবশ্যই এই পেইড টুলস গুলো আপনাকে কিনতে হবে।
এখানে যে জিনিসগুলোর কথা উল্লেখ করলাম এই জিনিসগুলো অবশ্যই লাগবে আপনার এসইও
শিখার জন্য। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনি Seo শিখতে কি কি লাগে এই বিষয়
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি? আমরা এখন এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। সার্চ
ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনকে সংক্ষেপে এসইও (SEO) বলা হয়ে থাকে। আমাদের মধ্যে অনেকেই
রয়েছে যারা এসইও কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানেনা। আজকের এই আর্টিকেলটি
পড়লে আপনারা এসইও তথা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে এসইও কি এই বিষয় সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
কোন সার্চ ইঞ্জিন এর প্রথম পেজে নিজের ওয়েবসাইট অথবা কোন আর্টিকেলকে র্যাংক
করানো কে সংক্ষেপে এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলা হয়। অর্থাৎ বর্তমানে
জনপ্রিয় একটি সার্চ ইঞ্জিন হলো গুগল ক্রোম। এই গুগলে আপনি গিয়ে যখন যেকোন বিষয়
লিখে সার্চ দেন তখন প্রথমেই আপনার সামনে কাঙ্খিত রেজাল্টটি শো করানো হয়। গুগলের
প্রথম পেজে টপ পজিশনে তো আর এমনি এমনিই আপনার ওয়েবসাইট শো করাবে না। এর জন্য
আপনাকে যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে তাই হলো মূলত এসইও।
অর্থাৎ গুগলের প্রথম পেজে যে ওয়েবসাইটটি শো করাচ্ছে এটি মূলত এসইও করেই করা
হয়েছে। এখন নিশ্চয়ই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি? তা বুঝতে পেরেছেন। তাহলে বোঝা
যাচ্ছে যে, আপনার ওয়েবসাইটকে অথবা আপনার লেখা কোন আর্টিকেল গুগলের টপ পজিশনে
র্যাঙ্ক করাতে হলে যে জিনিসটির প্রয়োজন হবে তা হল এসইও। মোট কথা, আপনার কোন
ওয়েবসাইট কিংবা ওয়েবসাইটের কোন আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে এবং টপ পজিশনে নিয়ে
যাওয়ার জন্য যে কাজগুলো করা হয় তাকে সংক্ষেপে এসইও বলা হয়ে থাকে।
তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, গুগলের টপ পজিশনে কোন আর্টিকেল এমনি এমনি শো করাবে না এর
জন্য এসইও করার প্রয়োজন হবে। তাহলে আপনার লেখা কোন আর্টিকেল গুগলে এক নম্বর
পজিশনে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করতে হবে তাকেই সংক্ষেপে এসইও
বলা হয়ে থাকে। আশা করছি এতক্ষণের আলোচনা থেকে আপনারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
কি? এই বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব? এখন আমরা এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানার
চেষ্টা করব। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন তথা এসইও শিখার জন্য আমাদের অনেকেরই আগ্রহ
রয়েছে। কিন্তু সঠিক গাইডলাইন কিংবা দিকনির্দেশনার অভাবে আমরা এসইও শিখতে পারি
না। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব এই
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা এসইও
কিভাবে শিখব এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
বর্তমান সময়ে যে কোন জিনিস শেখার জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষক হলো ইউটিউব। ইউটিউবে
আপনি এসইও শেখার টিপস লিখে সার্চ দিলেই এসইও সংক্রান্ত অনেক টিউটোরিয়াল পেয়ে
যাবেন। তখন আপনি ইউটিউবে এই ভিডিওগুলো দেখে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে
পারেন। আবার গুগলে বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট পড়েও এসইও সংক্রান্ত অনেক তথ্য জানা যায়।
কাজেই, আপনি চাইলেই এই ব্লগ পোস্টগুলো পড়েও এসইও শিখতে পারেন। আশা করছি সার্চ
ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব? তা জানতে পেরেছেন।
এছাড়াও এসইও শিখার জন্য আপনি বিভিন্ন আইটি প্রতিষ্ঠান সহায়তা নিতে পারেন।
অর্থাৎ যেই আইটি প্রতিষ্ঠানগুলোতে এসইও সংক্রান্ত কোর্স করানো হয় সেগুলোতে এসইও
শিখতে পারেন। আবার বর্তমান সময়ে অনেকেই অনলাইনে এসইও কোর্স বিক্রি করে। সেই
কোর্সগুলো ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে পারেন। তবে
সবচেয়ে ভালো হবে আপনার কোন পরিচিত ব্যক্তির কাছ থেকে এসইও শিখতে পারলে। আপনার
যদি এমন কোন পরিচিত ব্যক্তি থাকে যে এসইওতে এক্সপার্ট।
তাহলে সেই ব্যক্তির কাছ থেকে আপনি এসইও একদম হাতে-কলমে শিখতে পারেন। এটি সবচেয়ে
ভালো মাধ্যম হতে পারে বলে আমার বিশ্বাস। উপরোক্ত এই মাধ্যমগুলোর যেকোনো একটি
অনুসরণ করে আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শিখতে পারেন। আশা করছি এই আর্টিকেলটি
থেকে আপনি সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কিভাবে শিখব? এই বিষয় সম্পর্কে জেনেছেন।
seo এর কাজ কি
seo এর কাজ কি? আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকি। আমরা অনেকেই
জানিনা যে এসইও এর কাজ কি? তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা এসইও এর কাজ
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা এসইও কিভাবে কাজ
করে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চাই। যেটা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি
খুবই সুস্পষ্ট ভাবে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে seo এর কাজ কি? এই
বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
গুগল এর প্রথম পেজে টপ পজিশনে কোন ওয়েবসাইটকে দেখানোর জন্য যে কাজগুলো করা হয়ে
থাকে মূলত সেগুলোই এসইও নামে পরিচিত। আর গুগল সার্চে প্রথমে দেখানোর জন্য যে
কাজগুলো করা হয় সেগুলোই মূলত এসইও এর কাজ। তাহলে seo এর কাজ কি? এখন নিশ্চয়ই
জেনেছেন। অর্থাৎ গুগলের সার্চ রেজাল্টে নিজের ওয়েবসাইটকে প্রথমে দেখাতে যে
পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হয় এটাই মূলত seo এর কাজ। বিষয়টি বোঝানোর জন্য আপনাকে
একটি উদাহরণ দিই। ধরুন, আপনি গুগলে একটি বিষয় নিয়ে সার্চ করলেন। সার্চ করার পরে
আপনার সামনে বেশ কিছু ওয়েবসাইট শো করবে।
সার্চ করার পরে প্রথমেই আপনি যে ওয়েবসাইটকে দেখবেন এই ওয়েবসাইটকে কি গুগল
এমনিতেই আপনার সামনে নিয়ে এসেছে? না, এই ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে প্রথম
নাম্বারে দেখানোর জন্য অবশ্যই যে কাজগুলো করা হয়েছে সেগুলোই মূলত এসইওর কাজ।
তাহলে বোঝা যাচ্ছে যে, কোন ওয়েবসাইট বা কোন আর্টিকেলকে গুগল সার্চের প্রথম পেজে
প্রথমদিকে দেখানোর জন্য যে কাজগুলো করা হয়ে থাকে সেই কাজগুলোই মূলত এসইওর কাজ।
আশা করছি আপনাদের seo এর কাজ কি? এ বিষয় সম্পর্কে বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
seo এর ভবিষ্যৎ
seo এর ভবিষ্যৎ কি? আমরা অনেকেই এই বিষয় সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকি। আজকের এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এসইও এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি
যদি এসইও বিষয়ে অনেক আগ্রহ প্রকাশ করেন তবে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ এখন
আমরা যে আলোচনাটি করব সেটি হল এসইও এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। তাহলে আর দেরি না করে
seo এর ভবিষ্যৎ কি? চলুন এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসি। এক কথায় বলতে
গেলে seo এর ভবিষ্যৎ খুবই ভালো।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো সেক্টরের মধ্যে এসইও একটি। বর্তমান সময়ে এসইও এর
ডিমান্ড আকাশ ছোঁয়া এবং ভবিষ্যতেও এসইও এক্সপার্টদের চাহিদা অনেক রয়েছে। কারণ
মানুষ এখন অনলাইন মুখী হয়ে গেছে। অনলাইনে বিভিন্ন বিষয়ের সার্চ দিন দিন বেড়েই
চলেছে। কাজেই, এসইও এক্সপার্টদের চাহিদাও দিন দিন বেড়েই চলেছে আর সেটি কমবে না
বলে আমার বিশ্বাস। আপনি যদি একজন এসইও এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তবে জেনে রাখুন আপনার
এই এসইও দক্ষতা কে কাজে লাগিয়েই আপনি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেহেতু দিনে দিনে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। আর এই কনটেন্টগুলো
এসইও করার জন্য অবশ্যই একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট এর প্রয়োজন হবে। তাহলে বোঝা
যাচ্ছে যে এসইও এর ভবিষ্যৎ অত্যন্ত চমৎকার। আবার কোন পণ্য বা বিজ্ঞাপনের প্রচার
এবং প্রসারের জন্য এসইও করার প্রয়োজন পড়ে। আপনি এসইও এক্সপার্ট হয়ে বড় বড়
কোম্পানির বিজ্ঞাপন এসইও করার মাধ্যমেও অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
যেহেতু কোম্পানিগুলো তাদের বিজ্ঞাপন কখনোই কমাবে না বরং বাড়াবে। কাজেই, এটা বলাই
বাহুল্য যে seo এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনাও আস্তে আস্তে অনেক বৃদ্ধি পাবে এবং সেটা কমবে
না। কাজেই, আপনি অবশ্যই একজন এসইও এক্সপার্ট হয়ে জীবন শুরু করতে পারেন। এতক্ষণ
আপনাদের seo এর ভবিষ্যৎ কি? এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলা আলোচনা করার চেষ্টা
করেছি। আশা করছি বিষয়টি আপনাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
এসইও ক্যারিয়ার
এসইও ক্যারিয়ার নিয়ে এখন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে
যারা এসইও সংক্রান্ত ক্যারিয়ার নিয়ে প্রশ্ন করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি
পড়লে আপনি এসইও রিলেটেড ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যেটা
আমাদের জেনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাহলে চলুন আর দেরি না করে এসইও
ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন তথা
এসইও হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ে তোলা একটি বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
কারণ বর্তমান সময়ে এসইও এক্সপার্টদের যে চাহিদা তা ভবিষ্যতেও আরও বাড়বে বলে
বিশেষজ্ঞরা মতবাদ দিয়েছে। কারণ অনলাইনের সব কিছুতেই কমবেশি এসইও করার প্রয়োজন
পড়ে। আর এসইও এক্সপার্টদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কাজেই, এসইও ক্যারিয়ার
গড়ে তোলা দারুন একটি সিদ্ধান্ত হতে পারে আপনার জন্য। আমি নিজেও একজন এসইও
এক্সপার্ট হতে চাই। আমার ক্যারিয়ার এসইও এর মাধ্যমে গঠন করতে চাই। আপনি এখন যেই
আর্টিকেলটি পড়ছেন এটা তো আপনার কাছে আর এমনি এমনি আসেনি।
এসইও করার মাধ্যমে এই আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে বিধায় আপনি এখন তা দেখতে পাচ্ছেন।
কাজেই, এসইও এক্সপার্টদের ভবিষ্যৎ যেমন উজ্জ্বল তেমনি এসইও নিয়ে ক্যারিয়ার গঠন
করলে আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে নাও হতে পারে। সবই মহান আল্লাহর ইচ্ছা। তাই
বুদ্ধিমানের কাজ হবে এসইও রিলেটেড কাজ শিখে এসইও ক্যারিয়ার গঠন করা। কারণ
বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির এই উন্নতির ফলে অনলাইন ছাড়া আমাদের কোন উপায় নেই।
যে কোন সমস্যার সমাধানে আমরা প্রথমেই অনলাইনে সার্চ করি। আর এই সার্চের বিষয়টি
পুরোটাই এসইও এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে। কাজেই, আপনি ইচ্ছে করলেই ক্যারিয়ার হিসেবে
এসইও টাকে বেছে নিতে পারেন। এতক্ষণ আপনাদের সাথে এসইও ক্যারিয়ার নিয়ে বিস্তারিত
আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি বিষয়টি আপনাদের বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
এসইও নিয়ে এক কথায় কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
ওয়েব ডিজাইন না এসইওঃ ওয়েব ডিজাইন না এসইও এই প্রশ্নের উত্তরে আমি
দুটোকেই সাজেস্ট করবো। বিষয়টি একটু গভীরভাবে ভেবে দেখলে আপনি পাবেন ওয়েব ডিজাইন
এবং এসইও একে অপরের পরিপূরক। কাজেই, ওয়েব ডিজাইন এবং এসইও দুটোই শিখা ভালো।
Technical seo কিঃ Technical seo কি? আমরা তা জানবো। গুগল সার্চ ইঞ্জিনে
কোন ওয়েবসাইটকে টপ র্যাংকে নিয়ে যাওয়ার জন্য টেকনিক্যালি যে কাজগুলো করা হয়
সেগুলোই মূলত টেকনিক্যাল এসিও নামে পরিচিত।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকারঃ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার?
তা আমরা জানবো। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা এসইও মূলত তিন প্রকার। যথাঃ অন পেজ
এসইও, অফ পেজ এসইও এবং টেকনিক্যাল এসইও।
এসইও করে আয়ঃ এসইও করে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনাকে এসইওতে প্রচুর দক্ষতা
অর্জন করতে হবে। আর আপনি একজন এসইও এক্সপার্ট হয়ে গেলে এসইও করে আয় করতে পারবেন
এবং তা লক্ষাধিক পরিমাণে।
এসইও গাইডলাইনঃ এসইও গাইডলাইন সম্পর্কে এই পুরো আর্টিকেল জুড়ে বিস্তারিত
আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একদম মনোযোগ
দিয়ে পড়েন তবে অনেক এসইও গাইডলাইন আপনি পাবেন।
মোবাইল দিয়ে এসইওঃ মোবাইল দিয়ে এসইও আপনি শিখতে পারবেন। কারণ এসইও
সংক্রান্ত বিভিন্ন ভিডিও দেখার জন্য মোবাইলের প্রয়োজন হবে। কিন্তু এসইও করার
জন্য অবশ্যই আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিংবা ডেক্সটপ থাকা লাগবে। মোবাইল দিয়ে
এসইও শুধুমাত্র শিখার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু সেগুলো
প্র্যাকটিক্যালি করতে অবশ্যই আপনার কম্পিউটার প্রয়োজন।
শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | এসইও শিখতে কতদিন লাগে
পরিশেষে, আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা এখন নিশ্চয়ই Seo শিখে কিভাবে আয় করবো
এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এর পাশাপাশি আপনারা এসইও শিখতে কতদিন
লাগে এই বিষয়টি সম্পর্কেও সুস্পষ্ট ধারণা পেয়েছেন। আশা করছি আজকের এই
আর্টিকেলটি আপনাদের সকলের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে এবং এসইও
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
আজকের এই তথ্যবহুল আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোথাও কোন বিষয়ে বুঝতে অসুবিধা
হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আমার সাথে যোগাযোগ করে জানাবেন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব
আপনার সকল সমস্যা সমাধান করার জন্য। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার এতটুকুও
উপকার মনে হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আজকে এই আর্টিকেলটি আপনার বন্ধু বান্ধবসহ
পরিচিতজনদের সঙ্গে শেয়ার করতে অবশ্যই ভুলবেন না। কারণ বর্তমান সময়ে এসইও এর
ডিমান্ড কেমন আমরা সকলেই তা জানি।
কাজেই, এই বিষয়টি সম্পর্কে সকলেরই জেনে থাকা উচিত। আপনি শেয়ার করলে এই
আর্টিকেলটি সকলেই পড়তে পারবে এবং জানতে পারবে। এই ওয়েবসাইটে এরকম নিত্য নতুন সব
আপডেট খবর সবসময়ই প্রকাশ করা হয়ে থাকে। সবসময় সবার আগে নিত্যনতুন সব আপডেট এবং
পরীক্ষিত খবর পাওয়ার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটি (M.F. Hossain) নিয়মিত ভিজিট
করার জন্য অনুরোধ রইল। আমি সব সময় চেষ্টা করি সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদের পাশে
থাকার জন্য।
তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনার এখানেই ইতি টানছি। কথা
হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন
এই দোয়াই করছি। পাশাপাশি আপনার অবদান আল্লাহর নিকট আমার জন্য দোয়া করবেন তিনি
যেন আমাকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেন। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য আপনাদের সকলকে
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
Please comment in accordance with the policy of the 'M.F. Hossain' website. Each comment is reviewed;
comment url