এলার্জি দূর করার ১১টি উপায় - এলার্জি ঔষধ এর ১৩টি নাম
এলার্জি দূর করার উপায় এবং এলার্জি ঔষধ এর নাম কি এই সম্পর্কে আমরা অনেকেই
প্রশ্ন করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা এলার্জি দূর করার উপায় এবং এলার্জি ঔষধ এর নাম কি এর সাথে
সাথে এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কেও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন এলার্জি দূর করার
উপায় এবং এলার্জি ঔষধ এর নাম কি তা জেনে নিই।
একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে এলার্জি সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জেনে থাকা
প্রয়োজন। তার কারণ হলো আমাদের কমবেশি সকলেরই এলার্জি সমস্যা রয়েছে। আজকের এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনি এলার্জি সম্পর্কে বিশদ তথ্য জানতে পারবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ এলার্জি দূর করার উপায় - এলার্জি ঔষধ এর নাম কি
ভূমিকা | এলার্জি দূর করার উপায় - এলার্জি ঔষধ এর নাম কি
সুপ্রিয় পাঠক, আজকে এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয় হচ্ছে এলার্জি দূর করার
উপায় এবং এলার্জি ঔষধ এর নাম কি? সাথে সাথে আপনারা এলার্জি কত ধরনের? এলার্জি
কেন হয়? এলার্জি জাতীয় খাবার এবং এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা সহ এলার্জি সংক্রান্ত
আরো যাবতীয় বিষয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। কাজেই, আজকের এই আর্টিকেলটি আমাদের
প্রত্যেকের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি এলার্জি
থেকে বেঁচে থাকার উপায় সহ এলার্জির ঔষধ ইত্যাদি বিষয়ে যাবতীয় তথ্য পাবেন।
এই
বিষয়গুলো আপনি তখনই জানতে পারবেন যখন এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে
আমি আশা করব আপনি একজন মনোযোগী পাঠক হিসেবে এই আর্টিকেলটি পড়বেন এবং সংশ্লিষ্ট
বিষয়গুলো বোঝার চেষ্টা করবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের মূল আলোচনা শুরু
করা যাক।
এলার্জি কত ধরনের
এলার্জি কত ধরনের হয়ে থাকে এই বিষয়ে আমরা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকি। আজকে এই
আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি এলার্জি কত ধরনের হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন। আলোচনা শুরুতেই বলে রাখি, এলার্জি অনেক রকমের হয়ে থাকে। এলার্জি
কত ধরনের হয় এটি একদম সঠিকভাবে জানা যায়নি। তবে বিভিন্ন রকমের এলার্জি মানবদেহে
দেখা যায়। বর্তমান সময়ে সবকিছুতেই এলার্জি রয়েছে। এর প্রধান কারণ হচ্ছে আমাদের
খাদ্যে ভেজাল। বর্তমান সময়ে এলার্জি প্রধান কারণ হচ্ছে ভেজাল খাদ্য গ্রহণ করা।
মূলত এলার্জি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে।
তার মধ্যে ফুড এলার্জি, পোলেন এলার্জি এবং ডাস্ট এলার্জি অন্যতম। আবার এলার্জি
সমস্যা বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হয়ে থাকে। এর মধ্যে শরীরে চুলকানি জনিত এলার্জি,
চোখে এলার্জি, নাকে এলার্জি, মুখে এলার্জি এবং রক্তে এলার্জি ইত্যাদি প্রধান।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের এলার্জির মধ্যে খাদ্যে এলার্জি, ল্যাটেক্স এলার্জি, মৌসুমী
এলার্জি, ড্রাগ এলার্জি, পোকামাকড়ের এলার্জি, যোগাযোগের এলার্জি এবং পেশাগত
এলার্জি ইত্যাদি। কাজেই, এলার্জি কত ধরনের তা নির্দিষ্ট ভাবে বলা যাবে না। আশা
করছি, এলার্জি কত ধরনের এই ব্যাপারে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
এলার্জি কেন হয়
এলার্জি কেন হয় এই বিষয়ে আমরা প্রত্যেকেই প্রায় প্রশ্ন করে থাকি। আজকের এই
আর্টিকেলটি পড়লে আপনি এলার্জি কেন হয় এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
এলার্জি মূলত বিভিন্ন রকম কারণে হয়ে থাকে। যে বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাদের সকলেরই
জানা প্রয়োজন। আমাদের শরীরকে প্রতিরক্ষা করার জন্য বা প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে
তোলার জন্য রয়েছে ইমিউন সিস্টেম। শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার একটু কম বেশি হলেই
মূলত এলার্জি নামক সমস্যার সৃষ্টি হয়। তবে বর্তমান সময়ে এলার্জি হওয়ার
প্রধানতম কারণ হচ্ছে আমাদের খাদ্যে ভেজাল। আমরা প্রতিনিয়ত যে খাবারগুলো খাই এই খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ভেজাল
মিশ্রিত থাকে।
যার ফলে আমাদের শরীরে নানা ধরনের এলার্জি সৃষ্টি হচ্ছে। এলার্জি সাধারণত
ধুলোবালি, নোংরা পরিবেশ, পরাগরেণু এবং বিভিন্ন খাবার গ্রহণ করার ফলেও হতে পারে।
আমাদের শরীর প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া এবং ফাঙ্গাস দ্বারা আক্রান্ত
হয়। আর সেগুলো প্রতিরক্ষার জন্য আমাদের ইমিউন সিস্টেম রয়েছে। যখন ইমিউন সিস্টেম
এগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করে পরাস্ত হয় তখনই মূলত শরীরের বিভিন্ন অস্বাভাবিকতা
সৃষ্টি হয় তথা এলার্জির সমস্যা দেখা যায়। এতক্ষণ আপনাদের সাথে এলার্জি কেন হয়
এই বিষয়টি বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি এলার্জি কেন হয় তা জানতে পেরেছেন।
এলার্জি জাতীয় খাবার
এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো এখন আমরা সেই সম্পর্কে জানব। যাদের এলার্জি সমস্যা
রয়েছে তারা বিশেষ করে এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো এই প্রশ্নটি করে থাকে। আজকে
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি এলার্জি জাতীয় খাবার কোনগুলো এই সম্পর্কে জানতে
পারবেন। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে, এলার্জি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আর বিভিন্ন
রকম এলার্জি বিভিন্ন খাবারের মধ্যে রয়েছে। তাই এখানে যে খাবারগুলোতে এলার্জি
রয়েছে তার সবগুলোই আলোচনা করা হবে। এখন আপনার কোন খাবার খেলে এলার্জি হয় সেই
খাবারটি আপনি খাবেন না।
সকলের জানার সুবিধার জন্য সকল এলার্জি জাতীয় খাবারের নাম উল্লেখ করা হলো। এই
খাবার তালিকায় প্রথমেই রয়েছে মিষ্টি লাউ, চিংড়ি মাছ, দুধ এবং ডাল। তাছাড়া
পুঁইশাক এবং কচুশাকেও প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে। বিশেষ করে যাদের চুলকানি
জাতীয় এলার্জির সমস্যা তাদের এই খাবারগুলো একদমই খাওয়া উচিত নয়। আবার পুঁটি
মাছ এবং কাঁকড়া ও শামুক ইত্যাদিতেও প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে। চিনাবাদাম,
কাঠবাদাম, আখরোট এবং পাইনবাদাম ইত্যাদি খাবারেও প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে।
তাই যাদের এলার্জি জাতীয় সমস্যা রয়েছে তারা এই খাবারগুলো অবশ্যই পরিত্যাগ
করবেন। আপনাকে দেখতে হবে কোন খাবারে আপনার এলার্জি সৃষ্টি হয় সেই খাবারটি অবশ্যই
খাবেন না। তাহলে সুস্থ থাকতে পারবেন। আবার এলার্জি জাতীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে
গম, সয়া, বিভিন্ন ফল ও সবজি, সেলফিশ এবং ফালফাইট ইত্যাদি। এই খাবারগুলোতে প্রচুর
পরিমাণে এলার্জি রয়েছে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে বিভিন্ন এলার্জি যুক্ত খাবারের নাম
নিয়ে আলোচনা করলাম। আশা করছি এলার্জি জাতীয় খাবার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা
এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে এখন আমাদের আলোচনার বিষয়। এলার্জি হলে
ঘরোয়াভাবে কিভাবে সারানো যায় এই সম্পর্কে আমরা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকি। আজকের
এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পারবেন। তাহলে চলুন এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে কিছুটা জেনে নেয়া যাক।
এলার্জি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে তা আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। ত্বকের এলার্জিতে
টি-ট্রি ওয়েল অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।
এটিতে রয়েছে এন্টি মাইক্রোবিয়াল এবং ত্বকের এলার্জি দূর করার মতো উপাদান। যা
ত্বকের এলার্জির সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। আবার ত্বকের চুলকানি জনিত এলার্জির
সমস্যার সমাধানে ঘরোয়াভাবে আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে
অ্যাসিটিক এসিড। যা ত্বকের চুলকানি এলার্জিকে থামিয়ে দেয়। ঘরোয়া ভাবে এই
চিকিৎসাগুলো আপনি করতে পারেন এলার্জির সমস্যার সমাধানের জন্য। আবার এলার্জির
সমস্যার সমাধানে সবচেয়ে উত্তম হলো নারকেল তেল।
নারকেল তেল খুবই উপকারী ভূমিকা পালন করে ঘরোয়া ভাবে এলার্জির সমস্যার সমাধান
করার জন্য। আবার এলার্জির সমস্যা সমাধানে অ্যালোভেরা জেলও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তাছাড়া গোলাপজল, লবণপানি, আমলকি, মধু ও কালোজিরা
ইত্যাদিও এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা রূপে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। উপরোক্ত যে উপাদান
গুলোর কথা বলা হলো এগুলো এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা সম্পর্কে আপনি জানতে
পেরেছেন।
এলার্জি ঔষধ এর নাম কি
এলার্জি ঔষধ এর নাম কি এখন এই সম্পর্কে আমাদের জানা প্রয়োজন। আজকের এই
আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি এলার্জি ঔষধ এর নাম কি এই সম্পর্কে জানতে পারবেন।
যেহেতু আমাদের প্রত্যেকেরই প্রায় এলার্জির সমস্যা রয়েছে। তাই আমাদের এলার্জি
ঔষধ এর নাম কি এই বিষয়টিও জেনে রাখা প্রয়োজন। বিশেষ কোনো মুহূর্তে অবশ্যই আপনার
কাজে দিবে। এলার্জি সমস্যার সমাধানের জন্য বেশ কয়েকটি ওষুধ ব্যবহার করা হয়ে
থাকে। তবে যেই ওষুধগুলো অত্যন্ত কার্যকর এবং অত্যন্ত উপকারী সেগুলোই এই
আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন। তাহলে চলুন এলার্জি ঔষধ এর নাম কি তা জেনে
নেওয়া যাক। এলার্জির ঔষধ গুলো নিম্নরূপঃ
- রুপাটাডিন ১০ এমজি (Rupatadine 10 mg)
- সিটিরিজিন ১০ এমজি (Cetirizine 10 mg)
- ক্লোরফেনিরামিন ৪ এমজি (Chlorpheniramine 4 mg)
- ফেক্সোফেনাডিন ৬০ এমজি (Fexofenadine 60 mg)
- লরাটাডিন ১০ এমজি (Loratadine 10mg)
- অ্যালারনেক্স ১২০ এমজি (Alernex 120 mg)
- হিস্টাকাইন্ড ১২০ এমজি (Histakind 120 mg)
- গ্লেনফাইন ১২০ এমজি (Glenfine 120 mg)
- এলাট্রল (Alatrol)
- অ্যালেগ্রা অ্যালার্জি (Allegra Allergy)
- ফেক্সো ১২০ (Fexo 120)
- ক্লারিটিন রেডিট্যাবস (Claritin Reditabs)
- নাসাকোর্ট (Nasacort)
এগুলোই হলো মূলত এলার্জি ঔষধ এর নাম। তবে আমার পরামর্শ থাকবে আপনার যদি এলার্জি
জনিত সমস্যা থাকে তবে এই ওষুধগুলো খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ
নিবেন। আপনাদের জানানোর জন্য শুধু এলার্জি ওষুধের নাম গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।
এখন আশা করছি এলার্জি ঔষধ এর নাম কি তা জানতে পেরেছেন।
এলার্জি দূর করার উপায়
এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে এখন আমাদের আলোচনার বিষয়। আমাদের প্রায় সকলেরই
এলার্জি সমস্যা রয়েছে। তাই এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকেরই
জেনে রাখা প্রয়োজন। আজকে এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি এলার্জি দূর করার উপায়
সম্পর্কে জানতে পারবেন। এলার্জি সমস্যা দূর করার জন্য প্রথমত আপনাকে একজন
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে। এটি সবচেয়ে উত্তম
উপায় হবে এলার্জি ভাল করার জন্য। ডাক্তারের পরামর্শক্রমে ওষুধ সেবন করলে খুব
তাড়াতাড়ি এলার্জি সমস্যা দূর হয়ে যাবে। এলার্জি দূর করার জন্য এটি একমাত্র
কার্যকর উপায়।
তাছাড়া আপনি অ্যালার্জি দূর করার জন্য ময়শ্চারাইজিং ক্রিম এবং এলার্জি দূর করার
মলম ব্যবহার করতে পারেন। তাছাড়া আপনার যদি চুলকানি জনিত এলার্জি হয়ে থাকে তবে
ক্যালামাইন ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার চুলকানিজনিত এলার্জি দূর করে দেবে।
আবার মেন্থল ব্যবহার করা যেতে পারে এলার্জি দূর করার জন্য। বরফ ব্যবহার করলেও
চুলকানিজনিত এলার্জির সমস্যা দূর হয়ে যায়। আপনার এলার্জি দূর করতে চাইলে অবশ্যই
আপনাকে ডাক্তারের দেওয়া পরামর্শ ক্রমে খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। কারণ এখন প্রায় সব
ধরনের খাবারেই এলার্জি সমস্যা রয়েছে।
তাই এলার্জি দূর করার জন্য ডাক্তারের পরামর্শক্রমে খাবার খাওয়াই একমাত্র উপায়
হতে পারে। আবার ভিটামিন-সি জাতীয় খাবার এলার্জি দূর করে থাকে। তাই আপনার এলার্জি
দূর করার জন্য আপনি ভিটামিন-সি জাতীয় খাবার বা ফলমূল খেতে পারেন। ভিটামিন-সি এর
পাশাপাশি ভিটামিন-এ ও এলার্জি দূর করে থাকে। এছাড়াও কোয়েরসেটিন নামক রাসায়নিক
পদার্থ এলার্জি দূর করে থাকে। ব্রোমিলিন নামক রাসানিকও এলার্জি দূর করতে অনেকটা
সাহায্য করে। উপরোক্ত যে বিষয়গুলো বলা হলো সবই এলার্জি দূর করার উপায়। আশা করছি
এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | এলার্জি দূর করার উপায় - এলার্জি ঔষধ এর নাম কি
পরিশেষে, আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে এলার্জি দূর করার উপায়
এবং এলার্জি ঔষধ এর নাম কি এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি এই
আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে এসেছে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার এতটুকুও উপকার
হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে শেয়ার করবেন।
কারণ বর্তমান সময়ে এলার্জির সমস্যা অনেক বেড়ে গিয়েছে। তাদেরও এলার্জি সম্পর্কে
বিশেষ জ্ঞান রাখা প্রয়োজন যেটা এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে।
এরকম নিত্য নতুন সব আপডেট খবর পেতে চাইলে আমার এই ওয়েবসাইটটি (M.F. Hossain) নিয়মিত ভিজিট করুন। আমি সবসময় চেষ্টা করি সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদের পাশে
থাকার জন্য। তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনার এখানে ইতি
টানছি। কথা হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন,
সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করছি। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য মহান আল্লাহর নিকট
দোয়া করবেন তিনি যেন আমাকে আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেন। এতক্ষণ সাথে থাকার
জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।
Please comment in accordance with the policy of the 'M.F. Hossain' website. Each comment is reviewed;
comment url